Header Ads

Header ADS

facebook hacking part 2


আপনি যখন টু স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করে রাখবেন। তখন আপনার অ্যাকাউন্টটি অনেকাংশে সিকিউর হয়ে যাবে।  তখন আপনার পাসওয়ার্ডটি কেউ জেনে গেলেও শেয়ার লগইন করতে পারবেন না আপনার সেই টু স্টেপ ভেরিফিকেশন এ ফেসবুক থেকে পাঠানো কোড ছাড়া। 

https://hackingotechnology.com/facebook-hacking-part-1/

আর অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়ে সেটি হচ্ছে ফেসবুকে আপনার কোনো পার্সোনাল বিষয় প্রটেক্ট ছাড়া সেটা পাবলিক করবেন না। পাবলিক না করে প্রাইভেট করে রাখতে পারেন। আর আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন গুলো ঠিক রাখার জন্যই ফেসবুক কিন্তু তাদের একটি নতুন সার্ভিস চালু করেছে যেটি নাম হচ্ছে প্রোফাইল লক। তো বন্ধুরা আপনারা আপনাদের ফেসবুক প্রোফাইল লক করে রাখবেন এতে করে আপনার ইনফর্মেশন  সেফ থাকবে।

facebook hacking part 2

facebook image
facebook image

 এরপর যে পদ্ধতি কথা বলব সেটা হচ্ছে keylogger:

Keylogger কি?

সাধারণভাবে যদি বলতে চাই সে ক্ষেত্রে বলতে হয়,  keylogger হচ্ছে আপনার কিবোর্ড থেকে আপনি কি টাইপ করতেছেন তার হুবুহু একটি  copy সে হ্যাকারকে দিয়ে দেয়। 

আর সেই কপির ভিতরে থাকতে পারে আপনার পাসওয়ার্ড আপনার ইউজারনেম ইত্যাদি।  তার মানে  বুঝতেই পারছেন কি লগার দিয়েও আপনার অ্যাকাউন্ট গুলো হ্যাক হতে পারে।  আর কি লাগে আপনার যেকোনো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যেতে পারে।  শুধু ফেসবুক নয়। 

আর এই কী-লগার গুলো তখনই আপনার ডিভাইসে আসতে পারে যখন আপনি কোন একটি ক্যারেট সফটওয়্যার,  অথবা একটি ইউএসবি,  অথবা কখনো ফাইল শেয়ারিং করতেছেন তখন সেই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার পিসিতে অথবা মোবাইলে কি লগার চলে আসতে পারে এবং  সেগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করা শুরু করে দেবে আপনি নিজেও বলতে পারবেন না যা আপনার ডিভাইসে কি লগার চলে এসেছে।

এই কি-লগার টি সবচেয়ে বেশি যেখান থেকে আসে সেটি হচ্ছে আপনি যখন আপনার মোবাইলে কিবোর্ড এর বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইউজ করবেন।  তখন সেই কিবোর্ড এর মাধ্যমে যদি কি লগার সেট করা থাকে আপনি বুঝতে পারবেন না যে আপনার লেখাগুলো আপনার পাসওয়ার্ড ইউজার নাম গুলো কেউ পেয়ে যাচ্ছে।  সে ক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হতে পারে।  তাই আপনার সিস্টেমে দিয়া কিবোর্ড ছাড়া অন্য কোন কীবোর্ড সফটওয়্যার দিয়ে আপনি কোন কিছু লেখা থেকে বিরত থাকুন। 

facebook hacking part 1

Keylogger  থেকে বাঁচতে কি করবেন?

 প্রথমেই বলব Keylogger থেকে বাঁচার জন্য  পাবলিক কোন কম্পিউটারকে  ট্রাস্ট করবেন না।  আপনি একটি পাবলিক কম্পিউটারে বসলেন এবং আপ নার ফেসবুক একাউন্টটিকে লগিং করলেন।  সেই কম্পিউটারে যদি কি লগার সেট করা থাকে। আপনার পাসওয়ার্ড এবং ইউজার নেম কিন্তু সেখানে সেভ হয়ে থাকবে।  এবং হ্যাকার সেই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড গুলো দেখতে পারবে।  সে ক্ষেত্রে হ্যাকার চাইলে আপনার একাউন্টে লগইন করতে পারবে।  তার মানে হচ্ছে আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়ে যেতে পারে। 

আপনার মোবাইলে যে ডিফল্ট কিবোর্ড টি দেয়া রয়েছে সেই কীবোর্ড ব্যাবহার করুন।  প্লে স্টোর থেকে বা কোন কোন জায়গা থেকে কোন কিবোর্ড ডাউনলোড করে ব্যাবহার করবেন না।

facebook hacking part 2

এরপর বিষয়টি হচ্ছে Fake Wifi Hospot

আমরা যখন পাবলিক প্লেসে কোন একটি ফ্রি ওয়াইফাই দেখি, তখন আমরা সেটি ব্যবহার করার জন্য উঠেপড়ে লেগে যাই।  কিন্তু এটি যে কত বড় ক্ষতি করতে পারে সেটি কিন্তু আপনি নিজেও জানেন না। এই Fake Wifi Hospot এ  যখন  আমরা কানেক্ট হব  তখন  হ্যাকার চাইলে আপনার সকল তথ্য অ্যাক্সেস করতে পারবে। তাই এই ধরনের কোন হ্যাকিং এরাতে আপনারা পাবলিক কোন ওয়াইফাই ইউজ না করার ট্রাই করবেন। 

Browser Hijacking

ব্রাউজার হাইজ্যাকিং হচ্ছে ফেসবুক হ্যাক এর ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি  তো চলুন এ বিষয়টি সম্পর্কে আমরা কিছু জানি নি

আপনারা অনেক সময় দেখবেন কোন একটি অ্যাপ ব্যবহার করার সময় আপনাদের ফেসবুক লগইন করতে বলে অথবা ইমেইল লগ ইন করতে বলে তখন সেই অ্যাপটি কিন্তু আপনার ফেসবুক অথবা ইমেইল থেকে অ্যাকসেসের নিতে পারে। এটি নির্ভর করে সেই অ্যাপটি আপনার থেকে কি ধরনের পারমিশন নিচ্ছে তার উপর। 

আর এইভাবে যে অ্যাপস গুলো আপনার থেকে ফেসবুক অথবা ইমেইল এক্সেস নিয়ে নেয়। এক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর এ ধরনের হ্যাকিং কি বলা হয়ে থাকে ব্রাউজার হাইজ্যাকিং। এক্ষেত্রে আপনার সমস্যা টা কিছুটা এই ধরনের হবে,  আপনি যখন আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করবেন তখন আপনাকে সাথে সাথেই লগআউট করে দেবে অথবা ডিসকানেক্টেড করে দেবে। এক্ষেত্রে সেশন time-out বলে একটি লেখা আপনার ব্রাউজারে দেখা যাবে। অর্থাৎ আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করার জন্য যে যা ইনফরমেশন গুলো দরকার সেগুলো আপনি সেই ওয়েবসাইট,  অ্যাপ,  সফটওয়্যার কে  দিয়ে দিয়েছেন। এই ভুলগুলো অবশ্যই এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।facebook hacking part 2

কখনও না জেনে না বুঝে কোন জায়গায় আপনার একাউন্টে লগইন করবেন না। 

গুগলে সার্চ করলে আপনারা দেখতে পাবেন যে আপনারা চাইলে আপনার কারো ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে নিতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে। সেখানে তারা বলে থাকে তাদের বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার আপনাদেরকে ইন্সটল করতে হবে এবং সে যদি আপনি হ্যাক করতে পারবেন। এরপর আপনারা যে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করতে চান তার লিংক টি সেখানে দিয়ে দেন। তারপর তারা আপনার থেকে ডলার চায়। সেই ওয়েবসাইট গুলো আপনাদের থেকে টাকা চাই ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে দেয়ার জন্য,  আর এই জিনিসগুলো একবারে ভুয়া।

কেননা,  কোনভাবেই যদি আপনি না চান, তাহলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট টি হ্যাক হতে পারবে না। আমি এতক্ষণ পর্যন্ত যে সাকসেসফুল সিস্টেম বা পদ্ধতিগুলো বললাম এগুলো ছাড়া অন্য কোন বিষয়ে আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হওয়া কষ্টকর।  আর হ্যাকাররা এই সাকসেসফুল পদ্ধতি গুলি ব্যবহার করে থাকে আপনার একটি ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করার জন্য।  তাই এই বিষয়গুলো আপনি যেহেতু জানলেন সেক্ষেত্রে আপনি কিন্তু  আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক না হওয়ার জন্য কি করা উচিত সেটা বুঝতে পারলেন। 

আর যে পদ্ধতি গুলো আমি এখানে আলোচনা করলাম এগুলোর যেকোন একটিতে যদি আপনি পা দিয়ে ফেলেন সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়ে যেতে পারে। কারণ আপনি আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করার জন্য হ্যাকারদেরকে উৎসাহিত করছেন। কাজেই আপনারা কোন ধরনের ওয়েবসাইট বা কোন ধরনের সফটওয়্যারে গিয়ে ফেসবুক হ্যাকিং সম্পর্কে কিছু খুঁজবেন না কারণ সেখানে তারা কোন হ্যাক করে কোন দেবে না আপনাদেরকে।  বরঞ্চ আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যেতে পারে। facebook hacking part 2

আর এখন আপনার অন্যতম কাজ হচ্ছে আমার এই পোস্টটিকে শেয়ার করা।  কেননা এই সচেতন শুধুমাত্র আপনি হলেই হবে না আপনার বন্ধুদেরকেও সচেতন করতে হবে।  তারা যদি হ্যাকিংয়ের শিকার হয় সেক্ষেত্রে দায়ভারটা কিন্তু আপনার থাকবে।  কারণ আপনি জেনেও তাকে সাহায্য করেননি। 

আর শেয়ার করার পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে আপনার যখন কোনো একটি ফেসবুক একাউন্ট ফিশিং অ্যাটাক এর মাধ্যমে হ্যাকাররা হ্যাক করে ফেলবে।  তখন আপনাকে যারা বেশি বিশ্বাস করে  তাদের কাছে কিন্তু  হ্যাকাররা সেই ফিশিং লিংক পাঠিয়ে দিতে পারে আপনার হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্ট থেকে।  সে ক্ষেত্রে সেই মানুষগুলো আপনার কোনো গুরুত্বপূর্ণ লিংক ক্লিক করে এবং সেখানে তারাও ফিশিং অ্যাটাক এর শিকার হয়ে যায়। তাই এই পোস্টটিকে শেয়ার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

তো বন্ধুরা ধন্যবাদ সবাইকে।

Our Social Media Links:

আমাদের ইমেইল ঠিকানা: admin@hackingotechnology.com

অথবা akulmiya304@gmail.com

Facebook: https://www.facebook.com/akulvai.304/

Twitter: https://twitter.com/AkulVai

Instagram: https://www.instagram.com/akulvai/

YouTube: https://www.youtube.com/channel/UCs6BkgpPV_a19F2JN3zEpgw

No comments

Powered by Blogger.